ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি’র ২৩ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজ ২ ডিসেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে সন্ধ্যা ৬টায় উজিরপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম জামাল হোসেন এর সভাপতিত্বে এবং সাবেক উজিরপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনিসুর রহমান নয়ন’এর সঞ্চলনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উজিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চু, উজিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাফিজুর রহমান ইকবাল, উজিরপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন বেপারি, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি অশোক কুমার হাওলাদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মোঃ হাকিম সেরনিয়াবাত, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সালাউদ্দিন, সিপু শিকারপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ সরোয়ার হোসেন, বরাকোঠা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম মৃধা, উপজেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শিপন মোল্লা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি তাপস সাহা, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বাবু অসীম ঘরামী প্রমূখ।

উপস্থিতি নেত্রীবৃন্দ ঐতিহাসিক পার্ব্যত শান্তিচুক্তির বাস্তবায়নের প্রণেতা মাননীয় মন্ত্রী পদমর্যাদায়, সাবেক চীফ হুইপ, বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে দক্ষিণ অঞ্চলের রাজনৈতিক অভিভাবক জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ’র প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ভালোবাসা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি আসন্ন উজিরপুর পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন বেপারি’র পক্ষে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে বিজয়লাভের প্রত্যাশা ব্যক্ত করে সংগঠনিক নানাবিধ আলোচনা করেন।

উল্লেখ্য২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩ বছর পূর্তি। ১৯৯৭ সালের এই দিনে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সঙ্গে ঐতিহাসিক পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বিরাজমান রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সমজতার দ্বায়িত্ব পালনে সক্ষম হয় দক্ষিণ বাংলার রাজনৈতিক অভিভাবক জননেতা আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ। পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৩তম বর্ষপূর্তিতে পাহাড়ের বিভিন্ন স্থানে নানা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে।